1. admin@jashorerdarpan.com : admin :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব মানিকগঞ্জ জেলা শাখার কার্যকারী কমিটির কমিটির অনুমোদন যশোর জেলা যুব দল নেতা নাসিম রেজা’কে দৈনিক ফুলতলা প্রতিদিন পত্রিকার বার্তা সম্পাদক করায় যুবদলের পক্ষ থেকে ফুলের শুভেচ্ছা বগুড়া আদমদিঘীতে ভবনের কাজ শেষ হয়নি ৫ বছরেওবিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান ট্রেনে কাটা  পড়ে অজ্ঞাতনামা এক তরুণের মৃত্যু বগুড়ায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও বজ্রপাত রোধে তাল গাছের চারা রোপণ বগুড়া  সদর থানায় অগ্নিসংযোগ ঘটনার মামলায় তিন জন গ্রেপ্তার  কেশবপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে সুধীজনের মতবিনিময় যশোরের কুয়াদায় যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার বাংলাদেশ পুলিশের অধস্তন কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের ২০২৪ সালের বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা খলিশাখালির মৎস্যঘের জবর দখল ও লুঠপাটের হুমকিতে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

কলারোয়া প্রশাসনের নিষেধাঙ্গা অবমাননা করে আবারও কয়লা কারখানা চালু

দৈনিক যশোরের দর্পণ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ৯১ বার পঠিত

মোঃ নাজির হোসেন, কলারোয়া ।।

পরিবেশ দূষণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সরকার চেষ্টা করছে ঘনবসতিপূর্ণ বাংলাদেশ বায়ু ও পরিবেশ দূষণ বন্ধ করতে। বিশেষ করে মানুষের সৃষ্টি বায়ু ও পরিবেশ দূষণ রোধে সরকার কঠোর অবস্থানে। কিন্তু এটা সম্ভব হচ্ছে না কেন? এই প্রশ্ন এখন সাধারণ মানুষের।কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের রাস্তার পাশে গড়ে উঠেছে পরিবেশ বিপর্যয় প্রতিষ্ঠান কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানা। এটা বারবার ভেঙ্গে দেওয়ার পরেও রোধ করা যাচ্ছে না।প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রশাসনকে বুড়োআঙুল দেখিয়ে কোন এক ক্ষমতা বলে চলছে এই প্রতিষ্ঠান।সাধারণ মানুষেরা মনে করছেন প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া নিজের ক্ষমতা বলে চলছে এই প্রতিষ্ঠান এরা কি অাসলে আইনের উর্ধে কোন ব্যক্তি?প্রথমে আবুল বাশার নামে এক ব্যাক্তি এই প্রতিষ্ঠান চালু করে পরিবেশ বান্ধব গাছ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির অপরাধে বছর দুই আগে প্রয় ৭ টি চুল্লী ভেঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয়। কিন্তু মাস না ঘুরতে আবার ও কোন অদৃশ্য ক্ষমতা বলে চালু হয় এই অবৈধ কারখানা। পরে চলতি বছরের শুরুতে একাধিক অনলাইন ও প্রিন্ট দৈনিক পত্রিকায় অবৈধ কারখানা বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশ করলে। ১১ জানুয়ারি শনিবার বর্তমান মালিক সেলিমের এই কারখানা আগুন নিভিয়ে তা বন্ধ করে দেয় কলারোয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) রিফাত ইসলাম। কিন্তু সপ্তাহ না গড়াতেই আবার শুরু হয়েছে এই কারখানা, তার ক্ষমতার উৎস কি? জানতে চাই সাধারণ মানুষ।বর্তমান কারখানা মালিক কলারোয়া উপজেলার কয়লা ইউনিয়নের শ্রীপতিপুর গ্রামের বাসিন্দা ও কয়লা রোড মোড়ে তার একটি সমিল রয়েছে। একটি সূত্র নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলছে বিভিন্ন মহলকে টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করে কারখানা চালাচ্ছেন এই সেলিম।সচেতন মহল মনে করেন,কঠিন শাস্তি বা বড়ো কোন জরিমানা হয়না বলে এসব কারখানা বন্ধ হচ্ছে না। সাধারণ মানুষ এই বিষয়ে বলেন আমরা এই কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির চুল্লীর ব্যাপারে একাধিক বার অভিযোগ দিয়েছি কিন্তু কোন কাজ হয় না। প্রশাসন বন্ধ করে দেওয়ার দুই দিন পরে আবার চালু হয়। তাই আর কোন বক্তব্য দেবেনা বলে সাংবাদিককে সরাসরি বলেন। সাধারণ মানুষ আরও বলেন তারা ম্যাজিস্ট্রেটের পরোয়া করেনা আর আপনি তো সাংবাদিক। তারা শেষ পর্যন্ত বলেন টাকা যার দুনিয়া তার। এ বিষয়ে কলারোয়া সহকারী কমিশনার(ভুমি) রিফাত ইসলাম বলেন যদি আবারও চালু করে থাকেন তাহলে কঠোর ব্যাবস্থা নেয়া হবে।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪ দৈনিক যশোরের দর্পণ
Theme Customized BY LatestNews