সাদিকুর রহমান, (গোয়াইনঘাট), সিলেট।।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ফারুক আহমদ বিগত পাঁচ বছরের (২০১৯-২৪) উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন নিয়ে ৪৮ পৃষ্ঠার বই আকারে প্রতিবেদন ছাপিয়েছেন। যেটি একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে জনগণের সামনে জবাবদিহিতার স্বচ্ছ উদাহরণ। জানা গেছে, ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত আয়তনে জেলার সমতুল্য বৃহৎ একটি উপজেলার নাম হচ্ছে গোয়াইনঘাট। যেখানে রয়েছে নানা প্রাকৃতিক সম্পদ ও বেশ কিছু পর্যটনকেন্দ্র। খোঁজ নিয়ে আরো জানা যায়, অতীতে মোহাম্মদ ফারুক আহমদের মতো গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদের কোন জনপ্রতিনিধি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণে এরকম উন্নয়ন প্রতিবেদন জনগণের সামনে উপস্থাপন করেন নাই। এছাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালনকালে মোহাম্মদ ফারুক আহমদ বিগত পাঁচ বছরে জনগণের বিপদে আপদে মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। সুষম বণ্টনেও ছিলেন স্বচ্ছ। বিগত বাইশ সালের বন্যা, কোভিড ১৯ সহ বিভিন্ন দুর্যোগে উপজেলার নাগরিকদের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, একজন স্বচ্ছ জনপ্রতিনিধির কাজ হচ্ছে জনগণের কাছে জবাবদিহি নিশ্চিত করা। তারই ফলশ্রুতিতে আমি আমার পাঁচ বছরের কর্মকান্ডের উপর বই আকারে প্রতিবেদন ছাপিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করছেন আমি জনগণের পবিত্র আমানত পাঁচ বছর রক্ষা করেছি। আরোও বলেন, সীমিত বরাদ্দের মধ্যে উপজেলার সবকটি ইউনিয়নে সুষম বন্টন করেছি। বিগত পাঁচ বছরে উপজেলার বিভিন্ন খাত থেকে প্রায় ১৭ কোটি টাকার কাজ হয়েছে গোয়াইনঘাট উপজেলায়। আসন্ন উপজেলা নির্বাচন সম্পর্কে বলেন,জনগণ যদি চায় তাহলে আমি নির্বাচন করব।