মোঃ মোমিন ইসলাম সরকার, দেবীগঞ্জ পঞ্চগড় প্রতিনিধি :
পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ-উপজেলার ১ নং চিলাহাটি ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের বলরাম পুর তাঁতী পাড়ায় ২২ বছর আগে জমি বিক্রি করে আবারও দখলের পাঁয়তারা এবং বাড়িঘর তৈরি ও মন্দির স্থাপন করার চেষ্টা করছেন, ঐ এলাকার শ্রী অনকুল চন্দ্র রায়ের ছেলে, শ্রী ধোলা মোহন ও তার স্ত্রী ছেলে এবং আপন ভাই মিলে এই কাজ করেছেন বলে অভিযোগে রয়েছে।। এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় ১৯৬২ সালে রেকড়ীয় মালিক কেনকেনু চন্দ্র রায় পিতাঃ- কসর চন্দ্র রায় মৌজাঃ - বলরাম পুর জে এল নং ৭ খতিয়ান নং- ৩৫ অএ খতিয়ানে জমির দাগ ২২টি মোট জমির পরিমাণ ১১.০৭ শতক জমির মধ্যে কেনকেনু চন্দ্র রায়ের ছেলে ওয়ারিশ সূত্রে এত ইং তারিখে ০৯-০৫-২০০১,সালে ২৪৯২ দলিলে ১.৩৩ শতক ও ৫৫০৬ দলিল তারিখঃ - ৩০-১১-২০০২ ইং সালে ৫৫ শতক মোট দুই দলিলে ১.৮৮ শতক জমি ওয়ারিশ সূত্রে অনকুল চন্দ্র রায় বিক্রি করেন, টেপ্রিগঞ্জ ইউনিয়নের শেখ বাঁধা গ্রামের আবু তালেব সরকারের ছেলে আসাদুজ্জামান সরকারের কাছে। এই বিষয়ে ১ নং চিলাহাটি ইউনিয়নের বেলাল হোসেন উপ সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তথ্য সুত্র জানায় ঐ জমি অনকুল চন্দ্র রায় পিতার জমি ১৯৬২ সালে রেকড় মুলে ওয়ারিশ সূত্রে মৌজাঃ বলরামপুর জে এল নং - ৭ এস,এ খতিয়ান নং- ৩৫ মোট ২২ টি দাগে জমির পরিমাণ ১১.০৭ শতক জমির মধ্যে ৩২৮২ দাগে ৩২ শতক জমি নালিশ ও বটে। এই বিষয়ে জমির মালিক আসাদুজ্জামান আসাদ সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি ঐ জমি অনকুল চন্দ্র রায়ের পিতার নামে রেকড়ের বলে ওয়ারিশ সূত্রে ২০০১ও ২০০২ ইং সালে দলিল মুলে ক্রয় করি, এবং আমার খাজনা খারিজ ও মার্ট পর্চা সব কিছু আমার আপটুডেট করা আছে,,এখন সেই জমি উল্টো অনকুল চন্দ্র রায়ের ছেলেরা ধোলা মোহন গং দাবি করেন, আমি এই বিষয় নিয়ে নিজে বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ- থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করি ও আদালতে মামলা আনায়ন করি।।
যশোর থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল দৈনিক যশোরের দর্পণ নিয়মিত পড়ুন ও বিজ্ঞাপন দিন
Copyright © 2024 দৈনিক যশোরের দর্পণ. All rights reserved.