তন্ময় মিত্র বাপী, ব্যুরো প্রধান,কেশবপুর
জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কেশবপুর উপজেলা শাখার দ্বিবার্ষীক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগে সাধারন সম্পাদক একটি পদে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। এ পদে দুই জন প্রতিদ্বন্ধিতা করেন। তারা হলেন কেশবপুর উপজেলা বিএনপির বর্তমান কমিটির সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক প্রভাষক আব্দুর রাজ্জাক, কেশবপুর উপজেলা বিএনপির বর্তমান কমিটির যুগ্ন আহবায়ক মাসুদুজ্জামান মাসুদ। ২৮সেপ্টেম্বর কেশবপুর আবু শারাফ সাদেক অডিটোরিয়ামে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে ভোট গ্রহন চলে। মোট ৭৮১জন ভোটার,ভোট প্রদান করেন ৭৫০জন, বাতিল হয়েছে ৭টি। আব্দুর রাজ্জাক ৬৫০, মাসুদুজ্জামান মাসুদ ৮৩ ভোট এবং আরেক নির্বাচন সরে গেলেও কে এম খলিলুর রহমান ৮ ভোট পেয়েছেন। সাধারন সম্পাদক পদে বিজয়ী হয়েছেন প্রভাষক আব্দুর রাজ্জাক। নর্ব গঠিত কমিটির সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হন আলহাজ্ব আবুল হোসেন আজাদ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক এক নম্বর আলমগীর কবির ও হুমায়ুন কবির সুমন বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হয়ে হন। নির্বাচন কমিশনার এর দায়িত্ব পালন করেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক ও নির্বাচন কমিশনার দেলোয়ার হোসেন খোকন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও নির্বাচন কমিশনার মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, অ্যাড. হাজী আনিছুর রহমান মুকুল।পলিং এজেন্টর দায়িত্ব পালন করেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ইঞ্জিঃ রবিউল ইসলাম,জেলা যুবদলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক নাজমূল হাসান বাবুল,জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রাজেদুল ইসলাম সাগর,সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি,পৌর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি কুতুউদ্দীন বিশ্বাস, পৌর বিএনপির নেতা ওবাইদুল ইসলাম ও আনিসুর রহমান, প্রার্থীদেও পক্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক বৃন্দ ছিলেন। এর পুর্বে সভাপতি পদে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন আজাদ একক প্রার্থী হওয়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সভাপতি নির্বাচিত হন, মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের দিন সাংগঠনিক সম্পাদক দুটি পদে আলমগীর কবির ও হুমায়ুন কবির সুমন নির্বাচিত হন।